আকাশে বিপর্যয়: রাফাল-মিগসহ ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান পড়ে গেল

ভারতের সামরিক বিমানবাহিনীর জন্য এটি এক চরম ধাক্কা—তিনটি রাফাল এবং একটি মিগসহ মোট পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। কী কারণে এসব বিমান ভূপাতিত হলো, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। সামরিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি ভারতের আধুনিক যুদ্ধক্ষমতায় বড় প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে যান্ত্রিক ত্রুটি কিংবা প্রশিক্ষণ ঘাটতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।


🔻 ভারত-পাকিস্তান সংঘাত: যুদ্ধবিমানের পতন ও পাল্টা হামলা

ভারতের বিরুদ্ধে পাঁচটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তান। দেশটির সেনাবাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, ধ্বংস হওয়া বিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে তিনটি ফ্রেঞ্চ রাফাল, একটি রাশিয়ান সু-৩০ এবং একটি মিগ-২৯। এসব যুদ্ধবিমান ভারতে বহু বছর ধরে সক্রিয়ভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

ঘটনার প্রেক্ষাপটে জানা যায়, ভারত সম্প্রতি ফ্রান্স থেকে আরও ২৬টি রাফাল কিনতে যাচ্ছে, যার মূল্য আনুমানিক ৭৪০ কোটি মার্কিন ডলার। ইতিমধ্যে ভারতের হাতে ৩৬টি রাফাল রয়েছে। নতুন রাফালগুলো ভারতীয় বিমানবাহী রণতরীতে মোতায়েন করার পরিকল্পনা রয়েছে এবং পুরনো মিগ-২৯ এর জায়গা নেবে।

[আরোও পড়ুনঃ কানাডার ভিসা] [ইউটিউবে খবর দেখুন]


পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, সীমান্তে হামলায় অংশ নেওয়া এসব যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ দাবি করেন, ভারতীয় সেনাদের ড্রোন, যুদ্ধবিমান ও সীমান্ত ফাঁড়িও ধ্বংস করা হয়েছে।

অন্যদিকে, ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে একটি সামরিক অভিযান চালিয়েছে বলে জানিয়েছে। অভিযানে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীরের ৯টি এলাকা টার্গেট করা হয়। তবে ভারত সরকার বলছে, তারা কেবল সন্ত্রাসী ঘাঁটিকে লক্ষ্য করেছে, পাকিস্তানের সেনাঘাঁটি নয়।

[আরোও পড়ুনঃ দুই নেতার ফোনালাপে] [ইউটিউবে খবর দেখুন]]


এই সংঘর্ষে পাকিস্তানে ৮ জন নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানায় আইএসপিআর, যার মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর দাবি, কাশ্মীরে তাদের ৩ জন সৈন্য পাকিস্তানি হামলায় নিহত হয়েছেন।

গত ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে, যা এখন খোলা সংঘাতে রূপ নিয়েছে।


Exit mobile version