ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, কমিশনের মূল লক্ষ্য জাতীয় সনদ প্রণয়ন করা। এটি দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক ঐক্য ও স্থিতিশীলতা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। জাতীয় সনদ প্রস্তুতের প্রক্রিয়ায় কমিশনের ভূমিকা নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশে দীর্ঘমেয়াদী সমঝোতা ও গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন একটি জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে, যা সকলের মতামতের ভিত্তিতে প্রণীত হবে এবং ভবিষ্যতের বাংলাদেশের জন্য একটি দিকনির্দেশনা তৈরি করবে বলে জানিয়েছেন সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।
[আরোও পড়ুনঃ ২১ ক্যারেট স্বর্ণের দর ১ লাখ ১৫ হাজার]
বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে আ-আম জনতা পার্টির সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে তিনি উল্লেখ করেন, ৫৩ বছরের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় গণতন্ত্রের দুর্বলতার কারণে স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী শাসনের উত্থান ঘটেছে।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, জনগণের অভীষ্ট হলো একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যা ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদের পুনরাবৃত্তি রোধ করবে এবং গণতন্ত্রের জন্য আর কোনো জীবনহানি ঘটাবে না।
উল্লেখ্য, এর পূর্বে গত ১৭ এপ্রিল ডেসটিনি গ্রুপের প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টি নামক একটি নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে।