হ্যাপির গর্ভাবস্থার খবর শুনেই তালহা তাকে তালাক দিয়েছেন। এই মর্মান্তিক ঘটনার পিছনের গল্প, হ্যাপির বর্তমান অবস্থা এবং সামাজিক প্রতিক্রিয়া জানুন। বিবাহিত জীবনের এমন নিষ্ঠুর সিদ্ধান্তের প্রভাব ও আইনি দিকগুলো নিয়ে আমাদের বিশেষ প্রতিবেদন পড়ুন।
সাবেক মডেল ও অভিনেত্রী নাজনীন আক্তার হ্যাপি তার স্বামী তালহা ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে তালহা তাদের কন্যা সন্তান আরোয়াকে অস্বীকার করেছেন এবং গর্ভাবস্থায় তাকে তালাক দিয়েছেন।
হ্যাপির প্রধান অভিযোগসমূহ:
- স্বামী তাদের কন্যাকে নিজের সন্তান হিসেবে স্বীকার করেননি
- গর্ভাবস্থায় তাকে তালাক দিয়েছেন
- সন্তানের ডিএনএ টেস্ট করার হুমকি দিয়েছেন
- কন্যাকে দেখতে যাননি মাত্র ৩-৪ বার
- তার উপার্জিত অর্থ ও সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন
হ্যাপি বলেন, “তালহা মাসে সামান্য কিছু টাকা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করতেন। আমার উপার্জন দিয়ে বছরগুলো কাটিয়েছেন, এখন আমার মোবাইল পর্যন্ত নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও যোগ করেন, “আমি বারবার বলেছি সন্তানের জন্য স্ত্রীকে রাখতে, কিন্তু তিনি বলতেন সন্তানটি তার মায়ের মতো দেখতে, তাই পছন্দ হয় না।”